লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী বাংলাদেশের অন্যতম প্রথাবিরোধী লেখক হুমায়ুন আজাদ রচিত বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস সম্পর্কিত একটি কিশোরসাহিত্য গ্রন্থ।
১৯৭৬ সালে বাংলা একাডেমি ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে আগামী প্রকাশনী, ঢাকা থেকে এটি পুনরায় গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
বনলতা সেন(কাব্যগ্রন্থ) -জীবনানন্দ দাশ
আজাদ এই বই উৎসর্গ করেছেন নাজমা বেগম, সাজ্জাদ কবির এবং মঞ্জুর কবিরকে।
চর্যাপদ লিখিত হয় প্রাচীন যুগে। ১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবার থেকে আবিষ্কার করেন। ২৪ জন বৌদ্ধ মরমীয়া কবি মোট ৪৬টি পূর্ণ কবিতা লিখেছিলেন।
এর মধ্যে কাহ্নপাদ বারোটি, ভুসুকপাদ ছটি, সরহপাদ চারটি, কুক্কুরীপাদ তিনটি, লুইপাদ, শান্তপাদ, শবরপাদ দুটি এবং বাকিরা একটি করে কবিতা লিখেছেন।
জোছনা ও জননীর গল্প -হুমায়ুন আহমেদ
দীনেশচন্দ্র সেন ১৬৫ জন বৈষ্ণব কবির নাম জানিয়েছেন। বৈষ্ণব কবিতার চার মহাকবি হলেন বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, জ্ঞানদাস এবং গোবিন্দদাস।
এছাড়া আছেন অনন্তদাস, উদ্ধবদাস, নরোত্তমদাস, নাসির মামুদ, বলরামদাস, বৈষ্ণবদাস, লোচনদাস, শ্যামদাস, সেখ জালাল, শেখর রায়, তুলসীদাস।
বৈষ্ণব কবিতার মূল বিষয় রাধা-কৃষ্ণের প্রেম। রাধা ও কৃষ্ণ একে অপরকে চায় কিন্তু মাঝখানে প্রবল বাঁধা, তেমনি সৃষ্টি এবং স্রষ্টা একে অপরকে চায় কিন্তু মাঝখানে দুর্লঙ্ঘ বাঁধা- এ দুয়ের তুলনা করেছেন বৈষ্ণব কবিরা। বৈষ্ণবদের মতে রস ৫ প্রকার- শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য, মধুর।
লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী -হুমায়ুন আজাদ