মসলার যুদ্ধ(Moslar Juddho) সত্যেন সেন(Satyen Sen) রচিত গ্রন্থ। এখানে মসলার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেছেন।
মধ্যযুগের পৃথিবীর বিভিন্ন পরাশক্তির চোখ ছিল ভারতবর্ষের মসলার দিকে। সত্যেন সেনের মসলার যুদ্ধ সেইসব দিনের কথা। সহজিয়া ভাষায় শক্তিশালী ইতিহাসের গল্প।
ইতিহাসের কাঠগড়ায় হযরত মু’আবিয়া রা. -মুফতী তাকী উসমানী
সত্যেন সেন হলেন প্রগতি লেখক ও শিল্পী সংঘ উদীচী সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের কিংবদন্তি বিপ্লবী, সাহিত্যিক এবং শ্রমিক-সংগঠক।
সত্যেন সেন ১৯০৭ সালের মার্চ ২৮ তারিখে বিক্রমপুর (বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার) টংগিবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামের সেন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
ছোটবেলায় ডাক নাম ছিল লস্কর। তার পিতার নাম ধরনীমোহন সেন এবং মাতার নাম মৃণালিনী সেন। চার সন্তানের মধ্যে সত্যেন ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। সোনারং গ্রামের সেন পরিবার ছিল শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার এক অনন্য উদাহরণ।
ভারতে মুসলিম বিজয়ের ইতিহাস -মুহাম্মদ কাশিম ফিরিশতা। মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
সত্যেনের কাকা ক্ষিতিমোহন সেন ছিলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য। তার আরেক কাকা মনোমোহন সেন ছিলেন শিশুসাহিত্যিক। সত্যেন সেনের পরিবারেই তার পড়াশোনার হাতেখড়ি হয়। প্রাইমারি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা পরিবার ও গৃহশিক্ষকের কাছেই সম্পন্ন করেছিলেন।
১৯১৯ সালে সোনারং হাইস্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ১৯২১ সালে তিনি যখন সোনারং হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র তখন থেকেই তার মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার বিকাশ লাভ করে।
যশোহর খুলনার ইতিহাস (২খণ্ড) -সতীশচন্দ্র মিত্র
১৯২৪ সালে সোনারঙ হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতায় কলেজে ভর্তি হন এবং সেখানকার একটি কলেজ থেকে এফএ ও বিএ পাস করেন।
এরপর তিনি কলকাতা ইউনিভার্সিটিতে ইতিহাস বিভাগে এমএ শ্রেণীতে ভর্তি হন। কিন্তু বিপ্লবী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার কারণে ১৯৩১ সালে কারাবরণ করলে জেলে থেকেই তিনি বাংলা সাহিত্যে এমএ পাস করেন।
Book Credit DLoBL