আমি তপু তে মুহম্মদ জাফর ইকবাল তুলেধরেছেন তপু নামের এক কিশোরের নিঃসঙ্গতা আর তার প্রতি নিষ্ঠুরতার ইতিহাস।
জীবনের কঠিন বাস্তবতাকে জয় করার ইতিহাস।আমাদের আশে-পাশে তপুর মতো এমন অনেকেই আছে যাদের স্থান পেছনের বেঞ্চে।আমরা তাদের থেকে দূরে থাকার চেষ্ঠা করি কখনো তাদের পিছিয়ে পরার কারণ খুঁজি না
কারাগারের রোজনামচা -শেখ মুজিবুর রহমান
আমি তপু উপন্যাসে আমরা দেখতে পাই দূর্ঘটনায় তপুর বাবার মৃত্যুর পর মায়ের চোখের বালি হয় তপু।তার বাবার মৃত্যুর জন্য দায়ী করে তপুকে।শুরু হয় তপুর উপর নির্মম অত্যাচার যেখানে নিরব দর্শক তপুর ভাই-বোনও।তার কাছ থেকে দূরে সরে যায় সবাই।
পাল্টে যায় তপুর জীবন।কিন্তু একদিন তার বন্ধু হয়ে যায় ক্লাসের নতুন মেয়ে প্রিয়াঙ্কা।সে তাকে উৎসাহিত করে জীবনকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে।অনেক চেষ্ঠা করে গণিত অলিম্পিয়াডে তপুর নাম দেয় প্রিয়াঙ্কা।সেখানে অসাধারন মেধার পরিচয় দিয়ে তপু হয় চ্যাম্পিয়নদের চাম্পিয়ন।
বাংলা দেশের ইতিহাস (মধ্য যুগ) -ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার
এগিয়ে আসে তার বন্ধু-বান্ধব আর শিক্ষকরা।কিন্তু এত কিছুও তপুকে ফিরিয়ে দিতে পারেনি তার হারানো মাতৃস্নেহ।অবশেষে মায়ের মৃত্যুশয্যায় তপু ফিরে পায় হারানো মাতৃস্নেহ। তবে তা দীর্ঘস্থায়ী হয় নি তপুকে বুকে জড়িয়ে ধরেই এ পৃথিবী ছেঁড়ে যায় তপুর মা।