একজন মায়াবতী(Ekjon Mayabati) হুমায়ূন আহমেদ(Humayun Ahmed) রচিত জনপ্রিয় উপন্যাস।এখান থেকে বইটি পিডিএফ(PDF) আকারে পড়া ও ডাউনলোড(Download) করা যাবে।
লেখকের লেখার ভেতর যে কতটা মায়া থাকে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ একজন মায়াবতী। এ যেন লেখকের লেখার মায়া!
জাসদের উত্থান পতন : অস্থির সময়ের রাজনীতি -মহিউদ্দিন আহমদ
একজন মায়াবতী বইটি মানব প্রকৃতি এবং সম্পর্কের বেড়াজাল নিয়ে শব্দের রং তুলিতে আঁকা জীবনের গল্প। জটিল মানব মনের জটিল ভাবাবেগ তুলে ধরা হয়েছে গল্পটিতে। আধুনিক ধারার লোক দেখানো আর চাটুকারিতা ছাপিয়ে ভালোবাসাকে একটা নতুন মাত্রা দেওয়া হয়েছে। যে ভালোবাসা ধরা যায় না,ছোঁয়া যায় না। শুধু অন্তর দিয়ে অনুভব করতে হয়।
কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত মনজুর। তার চিকিৎসার জন্য তোড়জোড় চলছে……..
বাবার ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য অনেক টাকা প্রয়োজন। বাবার ধারনা বিদেশে চিকিৎসা হলে তিনি ঠিক হয়ে যাবেন। আমাকে সবসময় বলতেন টাকার কথা।কিন্তু কাছে কোন টাকা ছিলো না। আমি আমার একটি কিডনি বিক্রি করে বাবার হাতে টাকা দিলাম। টাকা হাতে পাওয়ার দু দিনের মাথায় বাবা মারা যায়।
মা-বাবা-ভাই-বোন কেও নেই মনজুরের।ভালোবাসা হীন পৃথিবীতে মানুষ হয়েছে সে।এই প্রথম ভালোবাসা পাবে সে।সে জানে না ভালোবাসার মানে কি।কি করে ভালোবাসবতে হয় !
এই ভালোবাসাহীন পৃথিবীতে মীরাই তাকে শেখাবে ভালোবাসার মানে! ভালো কি করে ভাসতে হয়! অতি বুদ্ধিমতী মেয়ে মীরা কি তা পেরেছিলো?
গল্পের প্রয়োজনে, কাহিনী – সংলাপে আরো অনেক চরিত্র স্থান পেয়েছে উপন্যাসে। জীবন্ত সেই সব চরিত্র যেন আমাদের ভেতর খেলা করে সবসময়। আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়ায় চরিত্র গুলো। আমাদের জীবনের গল্পগুলো কেমন হয়? চারপাশের মানব প্রকৃতির উৎকৃষ্ট উদাহরণ জানতে হলে পড়তে হবে হুমায়ূন আহমেদের একজন মায়াবতী।
ফ্ল্যাপে লিখা কথাঃ
শুয়ে শুয়ে অশোক পাতায়
মুমূর্ষু শিশির বলে, ‘হায়,
কোনো সুখ ফুরায় নি যার
তার কেন জীবন ফুরায়?