ক্ষুদিরামের ফাঁসি(Khudiramer Fasi) সুনীল জানা(Sunil Jana) এর রচিত গ্রন্থ।এখান থেকে বইটি পিডিএফ(PDF) আকারে পড়তে ও ডাউনলোড(Download) করা যাবে।
ক্ষুদিরাম বসু ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি বিপ্লবী যিনি ভারতে ব্রিটিশ শাসন এর বিরোধিতা করেছিলেন।
রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড -রবার্ট টি. কিয়োসাকি
ক্ষুদিরাম প্রফুল্ল চাকির সঙ্গে মিলে গাড়িতে ব্রিটিশ বিচারক, ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ড আছে ভেবে তাকে গুপ্তহত্যা করার জন্যে বোমা ছুড়েছিলেন।
যাইহোক, ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ড অন্য একটা গাড়িতে বসেছিলেন, যে ঘটনার ফলে দুজন ব্রিটিশ মহিলার মৃত্যু হয়।একজনের নাম মিসেস কেনেডি ও তার কন্যা।
প্রফুল্ল চাকি গ্রেপ্তারের আগেই আত্মহত্যা করেন। ক্ষুদিরাম গ্রেপ্তার হন এবং দুজন মহিলাকে হত্যা করার জন্যে তাঁর বিচার হয় এবং চূড়ান্তভাবে তাঁর ফাঁসির আদেশ হয়।
মুজিবের রক্ত লাল -এম আর আখতার মুকুল
ফাঁসি হওয়ার সময় ক্ষুদিরামের বয়স ছিল ১৮ বছর, ৭ মাস এবং ১১ দিন, যেটা তাঁকে ভারতের কনিষ্ঠতম ভারতের বিপ্লবী করেছিল।
মহাত্মা গান্ধি ক্ষুদিরামকে সর্মথন তো করেননি, ইংরেজদের বিরুদ্ধে হিংসাকে নিন্দা করেন, দুজন নিরপরাধ মহিলার মৃত্যুতে তিনি দুঃখপ্রকাশ করেন।
ফেলুদা -সত্যজিৎ রায় (সব একসাথে)
তিনি বলেন যে, “ভারতীয় জনগণ এই পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের স্বাধীনতা অর্জন করতে পারবেনা।যাইহোক, বাল গঙ্গাধর তিলক, তাঁর সংবাদপত্র কেশরীতে দুজন নবীন যুবককে সমর্থন করে আওয়াজ তোলেন অবিলম্বে স্বরাজ চাই।
যার ফল হয় অবিলম্বে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সরকার দেশদ্রোহিতার অপরাধে তিলককে গ্রেপ্তার করে।