কৃষ্ণপক্ষ উপন্যাসটি হুমায়ুন আহমেদের নিজেরই অত্যন্ত প্রিয় একটি উপন্যাস এবং সে কথা তিনি নিজেই বিভিন্ন সময় তাঁর নানা রচনার মাধ্যমে জানিয়ে গেছেন।
কৃষ্ণপক্ষ একটা রোমান্টিক উপন্যাস।বর্তমান প্রজন্মের দুই তরুণ তরুণীর ভালবাসাকে ঘিরে রচিত এটি।কুড়ি বছরের একটি মেয়ে অরু অপেক্ষা করছে তার ভাললাগা ভালবাসার মানুষ মুহিবের জন্য কারণ তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিয়ে করার।
কলকাতার ৩০০ বছরের ছবির অ্যালবাম
পরিবারকে না জানিয়েই তাদের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া।শুরুটা অনেক মিষ্টি।হালকা মনমালিন্যর পর কয়েকজন বন্ধুর উপস্থিতিতে তারা শুভ কাজটা সেরে ফেলে।কিন্তু এটা যে খুব বেশিদিন স্থায়ী ছিলনা 🙁 এক ভয়াবহ দূর্ঘটনায় কুড়ি বছরের মেয়েটির সব স্বপ্ন চোখের পলকেই কেমন ভেস্তে গেল
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে যা ঘটে তাই তিনি রূপক অর্থে প্রকাশ করেন।কী অসাধারণ ক্ষমতা তাঁর পাঠককে একদিকে হাসাতে পারেন অন্যদিকে কাঁদাতেও পারেন। আমি প্রায় সব বই পড়ে কান্না করি কিন্তু এটা এমন একটা হৃদয়স্পর্শী বই যেটা পড়ে, মনে করে এমনকি এখনো আমার চোখ ভিজে আসছে।
গণহত্যা -অ্যান্থনি মাসকারেনহাস
২০১৬ সালে এটি নিয়ে চলচ্চিত্রও নির্মিত হয় কিন্তু বই পড়ার মত আনন্দ, ভাললাগা কি অন্য কোথাও আছে?! বই এর পৃষ্ঠা উল্টানোর মধ্যে একটা অন্যরকম ঘ্রাণ পাওয়া যায়।মুভিটাও দেখেছি সেখানে পুরোটা নেই।পড়ার মধ্যে যে অনুভূতি অনুভব করতে পেরেছিলাম মুভি দেখে ঠিক ততটা পাইনি।বইটি সবার পড়া উচিৎ।